ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ ও অন্যান্য ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে প্রতারণা নিয়ে তদন্ত চলছে, প্রতারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্তি পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার।
শনিবার দুপুরে, ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক ব্রিফিংয়ে একথা জানান তিনি।
অতিরিক্তি পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জসহ এমন আরও প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা প্রতারণা করেছে। বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম মূল্যে পণ্য বিক্রির অফার দিয়ে যারা গ্রাহকদের পণ্য দেয় না। তারা মূলত প্রতারণা করছে। এসব বিষয়ে তদন্ত চলছে, তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেয়া হবে। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কাজ করছে। এ ধরনের প্রতারকদের বেশি বেশি ধরা হলে ধীরে ধীরে প্রতারণা কমে আসবে। আমরা চাই সুন্দর একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম ফিরে আসুক। দেশে ই-কমার্স প্রসারিত হোক। এ সময় শিগগিরই অভিযান শুরু করা হবে বলেও জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে ইভ্যালির সিইও দম্পতিকে গ্রেফতার করে র্যাব। শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাসেল ও তার স্ত্রী নাসরিনকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত তাদের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।