রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষে রাজউক অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছাড়পত্র-নকশা অনুমোদনে দালালের মাধ্যমে চুক্তি হয়ে থাকে। রাজউকের কর্মকর্তা, দালাল ও সেবাগ্রহীতার মধ্যে ত্রিপক্ষীয় আঁতাতের মাধ্যমে চুক্তি করে সুনির্দিষ্ট হারে নিয়ম বহির্ভূত অর্থ নেয়া হয়। এছাড়া সেবাগ্রহীতা ইমারত নকশা অনুমোদনে নির্ধারিত ফি-এর অতিরিক্ত অর্থ দিতে বাধ্য হন বলে এক প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এই প্রতিবেদন প্রকাশ করার পর গণপূর্ত মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, তাদের বক্তব্য সত্য নয়। এর কোন ভিত্তি নেই। এটি টিআইবির উদ্দেশ্য প্রণোদিত এক প্রতিবেদন। বুধবার ধানমন্ডিতে মাইডাস সেন্টারে টিআইবি কার্যালয়ে আয়োজিত রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক): সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, টিআইবির নির্বাহী ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের, গবেষণা ও পলিসি পরিচালক মোহম্মাদ রফিকুল হাসান প্রমুখ।